দূর্গা পূজার আগমনী ও সার্বজনীন দূর্গাপূজা উৎসবানুষ্ঠান আহনাফ তাওহীদ রশীদ।। বিটিআরআই উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর ছাত্র আহনাফ তাওহীদ রশীদ আসন্ন ডিসেম্বরে চতুর্দশ বর্ষে পা রাখবে। ‘কম্পিউটার এনিমেশন কার্টুন’সহ প্রযুক্তিগত বিভিন্ন
রাজনীতি সচেতন গবেষক, লেখক, প্রাবন্ধিক মাহফুজুর রহমানের চিরবিদায়ে তারই অনুজ প্রতিম নুরুর রহিম নোমান প্রয়াত মাহফুজুর রহমানকে নিয়ে খুবই আবেগ মথিত ভাষায় লিখেছেন, তাদের একই সাথে দীর্ঘসময়ের পথ হাটার
নুরুর রহিম নোমান।। গত কাল ১৪ই সেপ্টেম্বর ছিল অপুর মৃত্যুর দিন। অপু মৌলভীবাজার শহরের সর্বজনপ্রিয় সদাহাসিমুখের এক রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। সদালাপী অপু ছিলেন প্রগতিশীল রাজনীতির প্রশ্নে আপোষহীন এক শক্তিশালী ও
হারুনূর রশীদ (২) আব্দুর রহমান খাঁ। শুনেছি বনেদী খাঁ পরিবারের সন্তান ছিলেন। গাঁয়ে সকলেই তাকে রমানখাঁ বলে ডাকতো। বাবার নাম ছিল আছালত খাঁ। আমরা তাকে দেখিনি। তবে বাবা ও মা-নানীর কাছে
একই গল্পের বহু নমুনায় বর্ণনার রীতি মনে হয় আদিকাল থেকেই চলে আসছে। খেলাটির নাম "বন্ধী-বন্ধী"। খেলার নাম "বন্ধী" হয়ে উঠার পেছনে আমাদের অতীতের রাজা-বাদশাহী আমলের সংস্কৃতি জড়িত রয়েছে বলেই
লণ্ডন।। বলা যায় তাকে হাসির রাজা। মানুষকে হাসাতে খুব সিদ্ধহস্ত। অভিনয়ে ভাল দখল ছিল। কিন্তু তাদের যৌবনের সে সময়টাও ছিল আগ্নেয়গিরীর লাভা উদ্গীরণের মত। চারিদিকে শুধুই মিথ্যার বেসাতি। সবকিছুতেই চলছিল
শাম্মী সামসুলের মনোজগতে লেখা-লেখির এক বিশেষ স্থান রয়েছে। কিন্তু শিথিল বিনয়ী চরিত্র তার সকল অর্জনকে বাক্সবন্ধী করে রাখে। কালের যাত্রার চক্রে তুলে দিতে পারেনা। চিরচেনা শাম্মী সামসুলের লেখার স্পৃহা
দিপু কোরেশীর কবিতা শঙ্কা হবে হবে ত্রাণ হবে, সাথে হালকা নাম হবে, সেলফির ঝিলিক হবে। দুই হাতের উপর বিশ হাত বসবে, গরীব নিয়ে তামাশা হবে, নির্লজ্জ হাসি হবে। টিভিতে অ্যাপিল
হারুনূর রশীদ।। খুবই আচমকাই দেখা। আমার ছোট বোন নার্সারী শিক্ষিকা ফাওয়া নাজনীন হাওয়াই বার্তায় (‘টেক্সট’) একটি তার্কিস রেস্তোঁরায় নিমন্ত্রণ পাঠালো। নিমন্ত্রণের সাথে জানালো বাংলাদেশ থেকে তার এক শ্যালক ও তার
হারুনূর রশীদ।। জীবনে কখনও পুরো পরিকল্পনা করে ঘর থেকে বের হতে পারিনি। সব সময়ই কোন না কোন সমস্যা নিয়ে আমাকে বের হতে হতো। সব সময়ই চেষ্টা করতাম জীবনটাকে পরিকল্পিত করার।
[সংগ্রহ] এক মহিলা তার ঘর থেকে বের হয়ে উঠানে আসতেই দেখলেন, উঠানের মাঝামাঝি জায়গায় তিনজন বৃদ্ধ ব্যক্তি বসে আছেন। তিনি তাদের কাউকেই চিনতে পারলেন না। তাই বললেন, ‘আমি আপনাদের কাউকেই
অন্যকে না বুঝেই বিচার করে নেয়াটা বেশ বোকামি। যারা খাবারের বিলটা সবসময়ই নিজে দিতে চায়, তার মানে এই নয় যে তার টাকা উপচে পড়ছে। এর কারন সে টাকার চেয়ে
-শামসুল হোসেন চৌধুরী শাম্মী আসিফ সাহেব পাসপোর্ট অফিসে যাইবেন বলিয়া তড়িঘড়ি করিয়া কাপড়ে চোপড়ে ভদ্রস্ত হইয়া দুয়ার মুখো হইয়াছেন, তক্ষনি দোর ঘন্টা বাজিয়া উঠিল। ঘন্টাটির আওয়াজ অত্যন্ত কর্কশ ও তেজি।