1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
মৌলভীবাজারে চা ব্যবসায়ীর ছেলে ৬ মাস ধরে নিখোঁজ - মুক্তকথা
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২২ অপরাহ্ন

মৌলভীবাজারে চা ব্যবসায়ীর ছেলে ৬ মাস ধরে নিখোঁজ

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : শুক্রবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৮
  • ১২১৯ পড়া হয়েছে


উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় পরিবার

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি।। মৌলভীবাজার শহরের আদালত এলাকার চা ব্যবসায়ীর ছেলে সালমান রহমান (১৭) ৬ মাস ধরে নিখোঁজ রয়েছে। প্রায় অর্ধ্ব বছর চলে গেলেও তার কোন হদিস মিলছেনা এখনো। তার এই নিখোঁজের ঘটনায় পবিবারের উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিন-পাত কাটছে প্রতিনিয়ত। নিখোঁজ সালমান পৌর শহরের ৩নং ওয়ার্ডের রঘুনন্দনপুর এলাকার জেলা আইনজীবী সমিতির পিয়ন জয়নাল মিয়ার পুত্র।
এ ঘটনায় তার পিতা মৌলভীবাজার মডেল থানায় গত ৫ অক্টোবর ২০১৭ ইং তারিখে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। (ডায়েরি নং-২৭৩)। ডায়েরিতে তিনি উল্যেখ করেন তার পুত্র সালমান গত ৩ অক্টোবর ২০১৭ ইং তারিখে তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্টান আদালত এলাকার ২নং বার ভবন সংলগ্ন চা ষ্টল থেকে নিখোজ হয়।
এদিকে সালমান’র এই নিখোজের ঘটনায় তার পরিবারের উৎকন্ঠা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তিনি অশ্রু বিজরিত কন্ঠে এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন প্রায় ছয় মাস হলো তার ছেলের কোন হদিস মিলেনি। তার ছেলে আদৌ আছে না মারা গেছে তিনি এখনো জানেন না। ছেলে উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন তার পিতা জয়নাল মিয়া।


ভরাট হয়ে গেছে মনু : খনন করা হলে নৌযোগাযোগ ও ব্যবসা বৃদ্ধি পাবে

মৌলভীবাজার অফিস।। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে আসা মনু নদী মৌলভীবাজার শহর দিয়ে ঘেঁষে কুশিয়ারা নদীতে গিয়ে মিলিত হয়েছে। এক কালে এই মনু নদীরই শ্রোতের ঠানে নৌকায় পাল তুলে সামানা নিয়ে মহাজনেরা আসতেন ব্যবসার ডালি সাজিয়ে। ভরা যৌবনা মনু থাকতো কানায় কানায় জলেভরা। প্রায় শত বছর আগে থেকে জাহাজ, লঞ্চ, স্টিমার যোগে এই পথ দিয়ে যাতায়াত করতো দেশ-বিদেশের ব্যবসায়ীরা। আজ শুধু কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে নাব্যতা হারিয়ে যাওয়া এ নদীটি। এখন আর  চুখে পড়েনা মাল বুঝাই করা পালতোলা সেই সওদাগরী বাহনগুলো। কালের আবর্তে নদীটি হারিয়ে ফেলেছে তার আগের জৌলুস। নব্যতা হারিয়ে ফেলায় এখন নদীটি অগভীর হয়ে মূল স্রোতের সিংহভাগ যায়গা ভরাট হয়ে গেছে। স্থানীয়রা জানান,শত বছর ধরে জাহাজ, স্টিমার, লঞ্চ যুগে কুশিয়ারা নদী হয়ে এ পথে দূর-দূরান্ত থেকে মালামাল নিয়ে আসা হতো। তখন জমজমাট ব্যবসা ছিল মৌলভীবাজারে। সেই সময়ের মনু ছিল ভরা যৌবনা। গাড়ি চলাচলের প্রয়োনজনীয় সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা তখনও বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে গড়ে উঠেনি। নৌযোগাযোগই ছিল ব্যবসার প্রধান ভরসা। তখনকার সময়ে নৌ যোগে এ পথ ব্যবহার করে পুরো জেলা জুড়ে ব্যবসা-বানিজ্য গড়ে উঠে। ধীরে ধীরে এটি ভরাট হয়ে যাওয়াতে বন্ধ হয়ে যায় নৌপথ। স্থানীয়রা মনে করছেন নদীটি ভরাট হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের তোড়ে শহরের প্রতিরক্ষা বাঁধসহ কুলাউড়া ও সদর উপজেলার অনেক বাঁধ ভেঙ্গে গেছে। ফলে সামান্য বৃষ্টি বাদল হলেই  আকস্মিক বন্যার মুখে পড়েন নদী পাড়ের মানুষেরা। পাহাড়ি ঢল নামলে মৌলভীবাজার শহরের পশ্চিমবাজার
ও বড়হাট এলাকায়  প্রতিরক্ষা বাঁধ দিয়ে শহরে পানি ঢুকে সড়ক যোগাযোগে ভয়ানক বিগ্ন ঘটায়।


বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত মৌলভীবাজার শহর দিয়ে বয়ে যাওয়া মনুনদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী । প্রায় ৮৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এই নদীর গড় প্রস্থ ১শ ১১ মিটার। কথিত আছে বৈদিকশাস্ত্রকার ঋষি মনু এ নদীর তীরে ধ্যান করতেন বলে নদীর নাম হয়েছে মনু । মনু নদী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি এলাকা থেকে উৎপত্তি লাভ করে কয়লাশহরের কাছ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার নমৌজা হয়ে চাতলাপুর সীমান্তের কাছে মৌলভীবাজারে প্রবেশ করে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে মনুমুখ-এর কাছে মনু  কুশিয়ারা নদীতে পড়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এর কেন্দ্রিয় পরিষদ সদস্য ও জেলা কমিটির সমন্বয়ক আ,স,ম সালেহ সোহেল বলেন, মনু নদী উৎস মুখ থেকে প্রচুর পরিমান বালি ও মাটি নিয়ে আসায় নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে গেছে। এতে হারিয়ে ফেলেছে তার নাব্যতা। পাশাপাশি অবৈধভাবে বালু উত্তেলন করে নদীর গতিবেগ ও পথকে আরো নষ্ট করা হচ্ছে। তার মতে এই নদীকে বাঁচাতে হলে খনন করতে হবে।
জেলা কমিউনিষ্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক নিলিমেশ ঘোষ বলু জানান, মনু নদীকে তার আগের যায়গায় ফিরিয়ে আনতে খনন ছাড়া কোন সমাধান নাই। তিনি আরো বলেন, নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধগুলো খুব দূর্বল। পানি উন্নয়ন বোর্ড শুষ্ক মৌসুমে বাঁধ দেয়না। যখন বর্ষা হয় তখন প্রতিরক্ষা বাঁধ তৈরীতে ব্যস্ত হন তারা।
বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রিয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আবু জাফর জানান, মনু নদী দীর্ঘদিন ধরে ভরাট হয়ে আছে। এটা এলাকাবাসীর জন্য বিরাট এক সমস্যা। নদীর উৎসমুখ থেকে কুশিয়ারা নদী পর্যন্ত খনন করা হলে তার প্রাণ ফিরে পাবে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহি প্রকৌশলী রনেন্দ্র শংকর চক্রবর্ত্তী সম্প্রতি এ প্রতিবদেককে জানিয়েছেন, মনু নদী খনন করতে জরীপ চলছে। খনন করে মনু নদীকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনলে ভারতের কয়লাশহর থেকে মৌলভীবাজার- আজমির-ভৈরব হয়ে রাজধানী ঢাকার সাথে সেই নবাবী আমলের পুরানো জলযোগাযোগ পুনঃ স্থাপন সম্ভব। আর তা’হলে বিশাল বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ব্যবসা-বানিজ্যের ক্ষেত্রে নব দিগন্তের সূচনা হবে। তবে এটি একটি বিশাল কর্মযজ্ঞ। অবশ্য এর একটি প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ঢাকা’র বোর্ড হয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হবে। পরবর্তীতে একনেক থেকে প্রধানমন্ত্রী এটার অনুমোদন দেবেন।

শ্রমিক লীগ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধের আহবান মৌলভীবাজার জেলা শ্রমিকলীগ নেতাদের

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি।। জেলা শ্রমিক লীগ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন মৌলভীবাজার জেলা শ্রমিকলীগ এর সভাপতি সৈয়দ মফচ্ছিল আলী ও সাধারণ সম্পাদক রশিদ উদ্দিন আহমদ।
বুধবার (৪ এপ্রিল) শ্রমিকলীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ বাবুলের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমকে জানানো হয় আওয়ামীলীগ এর ভাতৃপ্রতিম এই সংগঠনটি মৌলভীবাজারে অত্যন্ত সক্রিয় ও সচল থাকার পরও অগঠনতান্ত্রিকভাবে জাতীয় শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম হঠাৎ করে জেলা শ্রমিক লীগের একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে বলে প্রচার করেন। এ ঘটনার পর নেতাকর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য গত ২৯-০৭-১৭ ইং তারিখে বর্ধিত সভা করে জাতীয় শোক দিবসের কার্যক্রম গ্রহণ করে বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরসভার সম্মেলনের তারিখ ধার্য্যকরা হয়। সেই সভায় বিভিন্ন ইউনিটের সম্মেলনের পরপরই জেলা শাখার সম্মেলন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। উক্ত সভায় রেজুলেশন সহ সিদ্ধান্ত সমূহ কেন্দ্রে অবগত করা হয়।
প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের সাথে একাত্ম হয়ে আমরা সংগঠনের সকল কার্যসূচি চালিয়ে যাচিছ। সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে বিভিন্ন দল থেকে আগত একদল অনুপ্রেবেশকারী যারা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাধাগ্রস্থ করতে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা শ্রমিকলীগে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে যা কোন অবস্থাতেই বরদাশত করা হবে না। গঠনতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার জন্য জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট জোর দাবী জানাচ্ছে জেলা শ্রমিকলীগ।
আরো জানানো হয়, শ্রমিকলীগ মৌলভীবাজার জেলা শাখা এই অঞ্চলের একটি সক্রিয় শক্তিশালী সংগঠন। এর অধিনস্থ সকল উপজেলা পৌর কমিটি সহ অন্যান্য শাখা ও ট্রেড সেক্টরের কমিটি নিয়ে সংগঠনটি আওয়ামী রাজনীতির অঙ্গনে অত্যন্ত সক্রিয় রয়েছে। সংগঠনটি গঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া মেনে ধারাবাহিকভাবে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

কালবৈশাখী ঝড়ে মৌলভীবাজারে বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি।। দেশের বৃহত্তম হাওর হাকালুকি ও কাউদিঘি হাওরসহ অন্যান্য হাওরে এবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এরই মধ্যে গেল দুদিনের ঝড়-তোফানে এসব সোনালী ধানের শীষের ফুলের উপর দিয়ে তান্ডব চালিয়ে গেল কালবৈশাখী। কৃষকেরা মনে করছেন লাগাতার আরো দু-একদিন এভাবে ঝড়ো হাওয়া বইতে থাকলে উঠতি বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
কাউয়াদিঘি হাওরে এখনো ৫০ শতাংশ ধানের শীষে সবেমাত্র ফুল দিতে শুরু করেছে। ঝড়ো বাতাসের গতিবেগে এসব ফুল আছড়ে গিয়ে শীষ থেকে ছিটকে পড়ছে। কাউয়াদিঘি হাওর পাড়ের কৃষকেরা জানিয়েছেন গত বৃহস্পতি ও শুক্রবারের শিলা বৃষ্টি আর বাতাসের গতিবেগে ধানের শীষ হেলে গিয়ে সদ্য ফুটা ধানের ফুলগুলী আছড়ে পড়ছে। এভাবে ছিটকে পড়তে থাকলে ৫০ শতাংশ ধান নষ্ট হয়ে যাবে।
রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের উমরপুর গ্রামের বশর মিয়া ও কান্দিগাঁও গ্রামের আব্দুল করিম জাকির জানান, হাওরে ৫০শতাংশ ধান নিজের রূপ নিয়ে ফুটে উঠেছে। বাকি ৫০ শতাংশ ধানের শীষে ফুল ফুটে সবেমাত্র পরিপূর্ণ ধানে বেড়ে উঠতে চাইছে। ঝড়-বাদলা বন্ধ না হলে ৫০ ভাগ ফসল নষ্ট হবে।
এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, মনুনদী সেচ প্রকল্প’র অধিনে মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলার কাউয়াদিঘি হাওরের ১৯ হাজার ২শ ২৮হেক্টর চাষযোগ্য জমির বন্যা নিয়ন্ত্রন, নিষ্কাশন ও সেচ ব্যবস্থা প্রদান করার লক্ষ্য নিয়ে কাশিমপুরে দ্বিতীয় বারের মত স্থাপন করা হচ্ছে নতুন পাম্প মেশিন। পাউবো প্রকৌশলীরা বলছেন, ৭৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি মেশিনের মধ্যে ৩টি মেশিন বসানোর কাজ চলছে। মেশিনগুলো স্থাপন করা হলে প্রকল্পের আওতায় সকল কৃষকেরা নির্বিঘ্নে কৃষি ক্ষেত করতে পারবে। বন্যা, কিংবা বৃষ্টির পানি হাওরে লেগে থাকলেও নতুন সংযোগের কারনে সহজে সেচ করে কুশিয়ারা নদীতে পানি নিষ্কাশন করা সম্ভব হবে।
এদিকে কাউদিঘি হাওর পাড়ের কৃষকেরা কৃষি ক্ষেত পানিতে তলিয়ে যাবে এমন আশঙ্কা করছেন। রাজনগর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও পশ্চিম বেড়কুড়ি(মোল্লাবাড়ি) গ্রামের হাজি মোঃ ইসমাইল আলী পানি উন্নয়ন বোর্ডের গতানুগতিক পাম্প বসানো দেখে বলেন, এরকম কাজে এলাকার কোন ফায়দা (লাভ) হবেনা। ওই টাকা গুলো (৭৮ কোটি টাকা মূল্যের কাজের) ঠকিয়া (লুট করে) খেয়ে ফেলবে কোম্পানী। এতে পানি নিষ্কাশন হবেনা। পানি যদি বৈশাখ মাসে কুশিয়ারা নদীতে না নামে তবে জনগণের কোন উপকার হবেনা।
তারা(সংশ্লিষ্ট পানি উন্নয়ন বোর্ড) এর আগেও সময় মত পানি সেচ করেনি। নানা অজুহাত দেখিয়ে বলেছে “কারেন্ট নাই, এই নাই, সেই নাই”। তিনি আরো বলেন, লাগাতার বন্যার কারণে গত ৩ বছর ধরে কাউয়াদিঘি হাওরে তার ৯০ কিয়ার জমি থেকে ধান তুলতে পারেন নাই। কাউয়াদিঘি হাওর পাড়ের ফতেপুর ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের জাকির হোসেন জানান, তারা যদি নতুন মেশিন দিয়ে চৈত্র মাস থেকে সেচ করে পানি নিস্কাসন করে তবে ধান গোলায় তোলা যাবে। পুরো হাওরে পানি জমা করে এক সাথে সেচ করতে চাইলে নিস্কাসন করতে পারবেনা।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT