1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
কেমন আছে চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গল - মুক্তকথা
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন

কেমন আছে চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গল

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৯
  • ৯৩৮ পড়া হয়েছে
শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

চিহ্নিত ভূমিদস্যু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ১০লক্ষ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী এক বিধবা’র দেড়কোটি টাকা দামের জমি দখলের পায়তারা ও হত্যার অভিযোগ

শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে সংবাদসম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন হেওয়ালী বেগমের পুত্র মোহাম্মদ আবিদুর রহমান চৌধুরী(সোহেল)। ছবি: মুক্তকথা

সৈয়দ ছায়েদ আহমদ।। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে একটি চিহ্নিত ভূমিদস্যু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ১০লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে না পারায় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী এক বিধবা মহিলার ৪৪ বছরের দখলীয় ভূমি জবরদখলের পায়তারা ও হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শহরের স্টেশন রোডস্থ নিউ মার্কেট নিবাসী মুক্তিযোদ্ধ মরহুম মো: মহিবুর রহমান চৌধুরীর স্ত্রী মোছা: হেওয়ালী বেগম এর স্বত্ব মালিকানাধিন শ্রীমঙ্গল উপজেলার মোহাজেরাবাদ গ্রামের বালিশিরা পাহাড় ব্লক ১ এর ও ৩৬ দাগের প্রায় দেড় কোটি টাকা মূল্যে ৩ একর ৫০ শতক ভূমি জবর দখল নিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে সিন্ডিকেটটি। গত ১মাস পূর্বে ভূমির মালিক হেওয়ালী বেগম এর পুত্র মো. আবিদুর রহমান চৌধুরী (সোহেল) কে ১০ লক্ষ টাকা না দিলে জমি দখনসহ তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। এঘটনায় ভূমির মালিক হেওয়ালী বেগম এর পুত্র ভুক্তভুগি মো. আবিদুর রহমান চৌধুরী (সোহেল) স্থানীয় থানা রিখিত অফিযোগ দিলেও পুলিশ কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
রবিবার দুপুরে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে হেওয়ালী বেগমের পুত্র মো. আবিদুর রহমান চৌধুরী (সোহেল) এ অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন আশীদ্রোন ইউনিয়নের বালিশিরা পাহার, ব্লক নং ১ এ আমার মা হেওয়ালী বেগম দলিল নং ২৪১৬/১৯৬৯ইং, দলিল নং ২৯৫৫/১৯৭৫ইং, দলিল নং ৩৩৪৭/১৯৭৫ইং এবং দলিল নং ৩৩৯০/১৯৭৫ইং সনে পৃথক কবলা দলিলের মাধ্যমে ৩ একর ৫০ শতক ভূমি ক্রয় করেন। জমির এসএ রেকর্ডমূলে নামজারী করে ভূমি কর পরিশোধ করে আসছি’। তিনি বলেন, ‘বেশ কিছু দিন ধরে রাধানগর নিবাসী আব্দুস শুক্কুর গং কিছু জ্বাল দলিল সৃষ্টি করে মায়ের বর্ণিত সম্পত্তি জবরদখল নেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৫ মে উক্ত আব্দুস শুক্কুরের নেতৃত্বে ২০/২৫ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী আমার নিকট ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে। চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকার করলে তারা আমার ওই ভূমি জবরদখলসহ প্রাণ নাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় শ্রীমঙ্গল থানায় আব্দুস শুক্কুরসহ ১১ জনের নাম উল্লেখসহ করে অজ্ঞাতনামা ১০/১৫ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করা হলেও পুলিশ এখনও কোন পদক্ষেপ নেয়নি। আইনের আশ্রয় নেয়ার পাশাপাশি প্রতিকার চেয়ে শহরের গন্যমান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি ও জন প্রতিনিধিদের অবগত করি। কিন্তু দুঃখের সাথে লক্ষ্য করেছি- শহরের কিছু প্রভাবশালী স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি সিন্ডিকেট করে আমার প্রতিপক্ষের পক্ষাবলম্বন করে নিজেরাই আর্থিকভাবে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছেন। এই সিন্ডিকেটের কারণে বালিশিরা পাহার অশান্ত হয়ে উঠেছে। কতিপয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠা চক্রটি প্রভাব বিস্তার করে একের পর এক সরকারী, খাস, ব্যক্তি মালিকানা জমি জবরদখল করে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে। চক্রের সদস্যরা জীবিকা নির্বাহে জন্য কোন কাজ না করলেও ফন্দি ফিকির আর জালিয়াতি করে অন্যের জমি জবরদখল করাই তাদের একমাত্র কাজ।’
সংবাদ সম্মেলনে আবিদুর রহমান চৌধুরী দুঃখ করে বলেন, ‘আমার মরহুম পিতা মুহিবুর রহমান চৌধুরী ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে শ্রীমঙ্গল শহর আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও তৎকালিন শ্রীমঙ্গল থানা আওয়ামীলীগের কোষাধক্ষ্য’র দায়িত্ব পালন করেন। ৭১’র মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহন করেন। মরহুম মোহাম্মদ ইলিয়াস, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান ছিলেন বাবার রাজনৈতিক বন্ধু। আমাদের পরিবার শুধুু শ্রীমঙ্গল নয় মৌলভীবাজার মহকুমা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক কর্মকান্ডের অন্যতম আর্থিক অনুদানদাতা ছিলেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে নেতৃত্বে গড়া বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতি আমার মরহুম বাবার অনেক অবদান রয়েছে। তা সত্ত্বেও আমার বাবার অবর্তমানে আজ আমরা ভুমিদস্যূদের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছি। এই ভূমিখেকো চক্রটি যে কোন সময় সন্ত্রাসী কায়দায় মায়ের ৪৪ বছরের ভোগ দখলীয় জমি জবরদখলের করতে পারে- এনিয়ে আশংকার মধ্যে রয়েছি । এসব ঘটনা আমার বয়োবৃদ্ধ মা’সহ পরিবার পরিজনকে অনেক কষ্টের মধ্যে ফেলে দিয়েছে’।
সংবাদ সম্মেলনে ভূমি খেকো চক্রের হাত থেকে জমি রক্ষা ও পরিবারের নিরাপত্তা বিধানে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।

শ্রীমঙ্গলে ডিম থেকে ফুঁটানো অজগরের বাচ্চা। ছবি: মুক্তকথা

শ্রীমঙ্গলে অজগরের ডিম থেকে বাচ্চা ফুঁটেছে

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনে আশ্রিত অজগরের ডিম থেকে বাচ্চা ফুঁটতে শুরু হয়েয়ে। মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ডিম থেকে একে একে বাচ্চাগুলো পৃথিবীর আলো দেখা শুরু করেছে। এখনো বেশ কয়েকটি ডিম থেকে বাচ্ছা ফুঁটার অপেক্ষায় রয়েছে এবং কয়েকটি ডিমের ভিতর থেকে সাপের মাথা বের হয়ে আছে।
গত ৯ জুন শনিবার রাতে অজগরটি ৩২ টি ডিম পারে। ডিম পাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অজগরটি নিজেকে বৃত্তাকারে গুটিয়ে নিয়ে ডিম ঢেকে রেখে ‘তা’ দিতে শুরু করে। প্রায় ১ মাসের উপরে তা দেওয়ার পর বুধবার সকালে এই ডিমগুলো থেকে ছোট ছোট অজগরের বাচ্চা বের হতে শুরু করে।
বন্যপ্রাণী ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা যায়, হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার সীমান্তের দিনারপুর পাহাড়ের একটি লেবুর বাগান থেকে ১৯৯৯ সালে একটি অজগর উদ্ধার হওয়ার পর এবার ৪র্থ দফায় ডিম পাদে। এর আগে ওই অজগরটি প্রথম ২০০২ সালের মে মাসে ৩২টি ডিম পেড়েছিল। ডিম পাড়ার ৫৯ দিন পর ২৮টি বাচ্চা ফুটেছিল। ২০০৪ সালের ১৩ মে ৩৮টি ডিম দেয়। সেবার ৬০ দিন পর বাচ্চা ফুটেছিল ৩২টি। সর্বশেষ ২০১১ সালের মে মাসে ৩০টি ডিম দেয়।
বুধবার সকাল ৯টায় বন্যপ্রাণী সেবা আশ্রমে গিয়ে দেখা যায়, সদ্য ফুঁটানো বাচ্চাগুলোর নিরাপত্তায় সাপটি উদ্বিগ্ন হয়ে আছে। মানুষের উপস্থিতিতে তেড়ে আসে মা সাপটি। তবে ডিম পাড়ার পর থেকে কুন্ডলি পাকানো কারণে প্রকৃতপক্ষে কতটা ডিম ফুঁটেছে তা জানা যায়নি। গতকাল বুধবার দুপুর পর্যন্ত ৯টি বাচ্ছা ফুটেছে। সেবা আশ্রমের পরিচালক সজল দেব বলেন আরো সময় লাগবে বিষয়টি জানতে।
ডিমগুলো দেখতে অনেকটা রাজহাঁসের ডিমের মতো। ডিম পাড়ার পর সেই ডিমগুলো রক্ষায় সতর্ক পাহারায় থাকে সাপটি। পরম যতেœ কু-লী পাকিয়ে ডিমগুলো ঢেকে রাখে।
তবে তিনি আশা করছেন আজ বৃহস্পতিবার সব ডিম থেকে বাচ্ছাগুলো বেড়িয়ে আসবে এবং তখন জানা যাবে আসলে কতটি ডিম পেড়েছে। এর আগে তিনি অনুমান করে বলেছেন প্রায় ৩২ টি ডিম হবে। তিনি আরো জানান, সব ডিমগুলোর বাচ্ছা ফাঁটার পর বন বিভাগের মতামত সাপেক্ষে লাউয়াছড়া বা সাতছড়ি বনে অবমুক্ত করা হবে। এবং আগের বাচ্ছাগুলোকেও লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যোন অবমুক্ত করা হয়।
নাওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফারা ও বন্যপ্রাণী গবেষক আদনান আজাদ আসিফ এর মতে, এটি বার্মিজ পাইথন যার বৈজ্ঞানিক নাম ঢ়ুঃযড়হ সড়ষঁৎঁং. এই অজগরের আকার ও বয়সের ওপর নির্ভর করে তার ডিমের সংখ্যা। বয়স ও আকার যত বাড়বে ডিমের সংখ্যাও বাড়বে। খাঁচায় বন্দি অবস্থায় অজগরের বাচ্চা ফুটলে একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়। এই সাপের ১০৭টি পর্যন্ত ডিম দেয়ার রেকর্ড আছে। মার্চ থেকে জুন মাসে এরা ডিম দেয়। ডিম ফুটতে প্রায় ৬০ দিন সময় লাগে। আমাদের দেশে এই প্রজাতির সাপ চট্টগ্রাম বিভাগ, সিলেট বিভাগ ও সুন্দরবনে দেখা যায়। পাখি থেকে বড় হরিণ, ছাগল সবই তার খাদ্য তালিকায় আছে বলে তিনি জানান।

শ্রীমঙ্গলে ‘আমরা হর্ণ বাজাই না’

হাইড্রলিক হর্ণ নিয়ন্ত্রণে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

‘আমরা হর্ণ বাজাই না’ হাইড্রলিক হর্ণ নিয়ন্ত্রণে আমাদের করণীয় শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।গতকাল বুধবার সকালে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহরের হবিগঞ্জ রোডস্থ শ্রীমঙ্গল ইন কন্সফারেন্স হল রুমে যুব সমাজের আলো এর সহযোগীতায় এবং সৃস্টি সমাজ কল্যাণ সংস্থার আয়োজনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিটিশ কাউন্সিল পি ফোর ডি প্রজেক্টের ডিষ্ট্রিক ফ্যাসিলেটর মিসেস আকলিমা চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও সৃস্টি সমাজ কল্যাণ সংস্থা’র নির্বাহী পরিচালক পরিতোষ দেব এর স ালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

বিজয় বুনার্জী সভাপতি ও মানস মাদ্রার্জী সাধারণ সম্পাদক

শ্রীমঙ্গল রাজঘাট চা বাগানের গর্ভবতী মায়েদের কল্যাণ ফান্ড কমিটি গঠন

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল রাজঘাট চা বাগানের গর্ভবতী মায়েদের হাসপাতালে ডেলিভারী করাতে যাতাযাতের ব্যায় নির্বাহে জন্য গর্ভবতী কল্যাণ ফান্ড নামের একটি ফান্ড কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত ৮ জুলাই সোমবার সকালে রাজঘাট চা বাগানের পঞ্চায়েত কার্যালয়ে পার্ট নার্স ইন হেলথ এন্ড ডেবেলাপমেন্ট (পিএইচডি) আহবাণে বাগানের পঞ্চায়েত ও মুরুব্বীদের নিয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংস্থার সিএম মানস মাদ্রার্জী পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজঘাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিজয় বুনার্জী।
সভায় উপস্থিত সকল সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে রাজঘাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিজয় বুনার্জী কে সভাপতি ও মানস মাদ্রার্জীকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট গর্ভবতী কল্যাণ ফান্ড (জিকেএফ) নামের একটি কমিটি গঠন করা হয। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি সুমন তাঁতী (ইউপি সদস্য) ও পলাশ তাঁতী (প ায়েত সভাপতি), সহ-সাধারণ সম্পাদক অনিল তাঁতী (পঞ্চায়েত সম্পাদক) ও সুশীল তাঁতী (ড্রেসার), অর্থ সম্পাদক কিশোর মিশ্র (পুরোহিত), সদস্য সাবিত্রী শীল (ইউপি সদস্য), সজীব দাস (এইচ এ), নমিতা চক্রবর্তী (এফডাবলিওএ), রঞ্জিত তাঁতী (সাবেক ইউপি সদস্য) সুভদ্রা বিশ্বাস (সিএইচসিএফ), জীতেন তাঁতী (পঞ্চায়েত কোষাধ্যক্ষ), স্বপন তাঁতী (উ,রা,প,সভাপতি), কুসুম তাঁতী (মহিলা প্রতিনিধি), পলিনা খাড়িয়া (মহিলা সেবিকা) সলিল তাঁতা (শ্রমিক সর্দার), মধুসুদন মুন্ডা (শ্রমিক ব্যবসায়ী), সেলিম আহমদ (শ্রমিক প্রতিনিধি) রঞ্জিত নায়েক (লাইন চৌকিদার ও পুতুল তাঁতী (শ্রমিক প্রতিনিধি)।
সভায় ১২ টি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং উপস্থিত সদস্যদের নিয়ে তাৎক্ষুনিক একটি ফান্ড গঠন করা হয়। পরে ইউপি চেয়ারম্যান বিজয় বুনার্জী ও প ায়েত সভাপতি পলাশ তাঁতী নব গঠিত কমিটির অনুমোদন প্রদান করেন।

মৌলভীবাজারে আরডিআরএস বাংলাদেশের উদ্যোগে বিজ্ঞান, কৃষি ও প্রযুক্তি মেলা অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার শাহ হেলাল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বেসরকারি সংস্থা আরডিআরএস বাংলাদেশের বাস্তবায়নে ও পল্লী-কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহযোগিতায় সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কর্মসূচির আওতায় উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে বিজ্ঞান, কৃষি ও প্রযুক্তি মেলার আয়োজন করা হয়।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় মৌলভীবাজার জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ মামুনুর রশীদ উক্ত মেলার উদ্বোধন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মনিরুজ্জামান, উপজলো মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুস সামাদ মিয়া মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের সহসাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম মুহিব, আরডিআরএস বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কর্মসূচির প্রোগ্রাম অফিসার মোঃ এখলাছ মিয়া, এরিয়া ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান, শাখা ব্যবস্থাপক শাহজাহান বাদশাহ ও শাহ হেলাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মতিন খাঁন প্রমুখ।
দিনব্যাপি উক্ত মেলায় সেরা বিদ্যালয়ের স্থান অধিকার করেছে বাউরভাগ রমিজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়। অপরদিকে ২য় স্থান অধিকার শাহ হেলাল উচ্চ বিদ্যালয় এবং ৩য় স্থার অধিকার করেছে আলী আমজাদ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT