1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলের শতকথা- মুক্তকথা
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৩ অপরাহ্ন

চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলের শতকথা-

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০১৯
  • ২৮৪ পড়া হয়েছে

শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ

শ্রীমঙ্গল থেকে লিখছেন সৈয়দ সায়েদ আহমদ

শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে

মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে ৩০ লাখ টাকার জমি দখল নেয়ার চেষ্ঠা

৩০ লাখ টাকা দামের ৫৭ শতক জমি দখলবাজদের কবল থেকে রক্ষা করতে ও নিজেদের জীবনের নিরাপত্তা এবং মিথ্যা মামলার হয়রানী বাঁচতে প্রশাসনের কাছে সুবিচারের প্রার্থনা করেছে ভোক্তভোগী একটি পরিবার।
মঙ্গলবার দুপুরে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপজেলার আশীদ্রোন ইউনিয়নের জিলাদপুর উদনারপাড় গ্রামের ফিরোজ আলী তোতার স্ত্রী তৈয়মুন নেছা (৬৫) এ দাবী করেন।
এ সময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন,আমাদের প্রতিবেশী মো.নফল মিয়ার (৫০) নেতৃত্বে মুনাফমিয়া (৭০), সালেকমিয়া (৩৫), লিটনমিয়া (৩০), খালিকমিয়া (৪০) রিপনমিয়া (২৫), মো. আয়ুবআলী (৬০), শহীদ মিয়া (৩৮), শফিক মিয়া (৩৫), দুলনমিয়া (৩৫) মিলন মিয়া (৩৩), মিলাদ মিয়া (৩০) সহ ৪/৫ সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমার পরিবারের নিজস্ব ৬শতক জমি (যার খতিয়ার নং-৬৮১, জেএল নং-৩৯, দাগ নং-১৩৯৪) অনাধিকার প্রবেশ জমির গাছপালা অবাধে কর্তন, ফসল বিনষ্ট করে। তখন আমি ও আমার স্বামী ফিরোজমিয়া বাধা দিলে আমাদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে আমাদের উপর সন্ত্রাসীরা এলোপাথারি চড়থাপ্পর, কিলঘুষি মেরে আমার স্বামীকে আহত গুরুত্ব আহত করে। প্রাণেহত্যা করার হুমকি দেয়। আমাদের আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে আমরা তাদের হাত থেকে রক্ষা পাই। এ ঘটনায় আমি বাদি হয়ে শ্রীমঙ্গল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে ১৬ সেপ্টেম্বর’ পর্যন্ত পুলিশ কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। ফলে বাধ্য হয়ে বিষয়টি মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
তিনি বলেন,প্রায় ৫০ বছর পূর্বে ১৯৭০ সালের ২৮ জানুয়ারি আমার শাশুড়ি হবিবুননেছা(স্বামী-মো.আমানউল্লাহ)জিলাদপুর মৌজায় ৪৫ শতকজমি ক্রয় করেন। তিনি ওই জমি ভোগ দখল করে আসা অবস্থায় মারা যায়। ফলে উত্তরাধীকারী সূত্রে জমির মালিক-দখলদার হন আমার স্বামী ফিরোজমিয়া ও দেবর নুরুজ আলী।
গত প্রায় অর্ধশতবছরধরে এ জমিটি মালিক সত্ত্বে আমাদের দখলে। বেশকয়েকবছর পূবের্ আমাদের গ্রামে (উদনারপাড়) বাড়ি করে বসবাস করছেন মৃত সিদ্দেক মিয়ার পুত্র মো. নফল মিয়া। তিনি ২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে আকস্মিকভাবে দাবি করেন ওই ৪৫ শতক জমিটি নাকি তার। আমার কাছে যে দলিল রয়েছে তা অন্য জায়গার। এ নিয়ে স্থানীয় এলাকা এবং শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বিচার-শালিস হয়। বিচারে কাগজ পত্র পর্যালোচনা করে বিজ্ঞবিচারকগণ দাগ নাম্বার ভুল হলেও জমিটি আমাদের বলে রায় দেন। কিন্তু বিচারের রায় আমাদের পক্ষে যাবার পরপরই এরপরই আমাদের পরিবার নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করে।
সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত তৈয়মুন নেছার দেবরের স্ত্রী সুফিয়া বেগম বলেন,নফল একজন মাদকাসক্ত। এলাকায় যে কেউ খোঁজ নিলে এর সত্যতা পাবে। তিনি নফলের দ্বারা মিথ্যা মামলায় হয়রানী কথা বলতে গিয়ে হাইমাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন, নফল মিয়া তার স্ত্রী ওয়াহিদা বেগমকে বাদী করে মিথ্যা ধর্ষনের চেষ্ঠা মামলায় (নারী ও শিশু নির্যতন দমন ট্রাইব্যুনাল মৌলভীবাজার) আদালতে ২০১৭ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারী দায়ের পিটিশন মামলা (৮৯/২০১৭) করেন। তাতে তৈয়মুন নেছার ছেলে ফজলু ও আমার ১৭ বছরের ছেলে ফাহিম কে জড়িয়ে ১৭ দিন জেল খাটান। পরে তাদের উচ্চ আদালত থেকে অনেক টাকা ব্যয় করে জামিনে বের করে আনেন। তিনি বলেন, নফেল যে জমি নিতে চাচ্ছে এই ৫৭ শতক জমি আমার স্বামী ও তৈয়মুন নেছার স্বামীর মায়ের সম্পত্তি। এ জমির মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা। গত ১৩ সেপ্টেম্বর নফেল আমাদের জমিতে লাগানো সীমের ২০ ঝাড় ও গাছ কেটে ফেলে তান্ডব চালিয়েছে। গ্রামে দিনে ও রাতে তার কাছে সার্বক্ষণিক দা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। তাকে ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। সে এমন লোক মাদকাসক্ত হয়ে সে নিজের বউ ছেলে সন্তানদেরও দা দিয়ে কেটে ফেলতে চায়।
সংবাদ সম্মেলনে আসা এলাকার মুরব্বী ধন মিয়া বলেন,৫০ বছর ধরে তৈয়মুন নেছার স্বামী ফিরোজ আলী তোতা ওই ৫৭ শতক জমিতে ক্ষেত গৃহস্থী করে খাচ্ছেন। এর মধ্যে নফল মিয়া তাদের ছেলেদের মিথ্যা মামলা মোকদ্দমায় জড়িয়ে তাদের জমি দখলের চেষ্ঠা করছে। এ নিয়ে এলাকার মুরুব্বীগণ বসে সিদ্ধান্ত দেন আদালতের রায় পেলে ওই জমি নফেল কে বুঝিয়ে দেয়া হবে। এর আগে তারা তাদের জমিতে ভোগদখল করবে। তবুও সে মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা ও গায়ের জোরে জমি দখলে নেওয়ার চেষ্ঠা করছে। তিনি বলেন, গত চার পাঁচ দিন আগে তাদের জমিতে ফলানো ফসল নফেলও ও তার সহযোগীরা সমুলে কেটে ফেলেছে। এ নিয়ে থানা পুলিশের কাছে,লিখিত অভিযোগও দেয়া হয়েছে। অথচ রহস্যজনক কারণে পুলিশ তদন্ত কিংবা আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে অভিযোগের তদন্তকারী শ্রীমঙ্গল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক সুমন হাজরা বলেন,ছুটি ও ট্রেনিংয়ের কারণে থানায় চারজন দারোগা থাকায় সময়মতো এ অভিযোগের বিষয়ে তদন্তে যাওয়া হয়নি। আজই সরেজমিনে যাবো, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।

খুনের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক খুনের আসামীকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। শ্রীমঙ্গল থানার এ এসআই এনামুল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল থানার ওসি মো. আব্দুছ ছালেক এর নেতৃত্বে পুলিশ ফোর্স সোমবার দিবাগত রাত দেড় টার দিকে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানাধীন লষ্করপুর চা বাগানে অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় শুকু কালিন্দি ওরফে নিরাস (৩৫) নামে এক সাজাপ্রাপ্ত আসামীকে গ্রেফতার করেন। শুকু কালিন্দির বিরুদ্ধে একটি খুনের মামলায় যাবজ্জীবন ও অপর একটি মামলায় ৩ বছরের কারাদন্ডাদেশ রয়েছে।
সে দীর্ঘদিন যাবত পালিয়ে আত্মগোপনে ছিল। গ্রেফতারকৃত কালিন্দি লষ্করপুর চা বাগানের চন্দ্র কালিন্দির পুত্র বলে পুলিশ জানায়।
গ্রেফতারকৃত কালিন্দিকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

শ্রীমঙ্গল ব্যবসায়ী সমিতির দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ব্যবসায়ী সমিতির দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় শ্রীমঙ্গল শহরের কলেজ রোডস্থ স্টার কমিউনিটি সেন্টারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি এ.এস.এম ইয়াহিয়া এর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. কামাল হোসেন।
সভায় বক্তব্য রাখেন, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ব্যবসায়ী বাবু দ্বীজেন্দ্র লাল রায়, ব্যাবসায়ী মোসাব্বীর রহমান, সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়াম্যান আফজাল হক, মুদ্রণবীদ কম্পিউটার এর স্বত্তাধিকারী বাবু অবিনাশ আচার্য্য, ব্যবসায়ী মীর এম,এ,সালাম, একরামুল ইসলাম ইমন, জাবেদ ভূইয়া, আমজাদ হোসেন, আজয় সিং, আখতারুজ্জামান খেলু, নুরুল আমীন প্রমুখ। সভায় শ্রীমঙ্গলের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ব্যক্তিবর্গ সমিতির সকল নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন ।
সাধারণ সভায় শ্রীমঙ্গল ব্যবসায়ী সমিতির ২০১৯-২০ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করা হয়।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংবাদিক ফোরাম শ্রীমঙ্গল কমিটি গঠিত

বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরাম (এফইজেবি) শ্রীমঙ্গল কমিটি গঠিত হয়েছে। শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯) রাতে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম ইদ্রিস আলীর সভাপত্বিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরাম মৌলভীবাজার জেলা কমিটির সভাপতি সৈয়দ মহসিন পারভেজ এবং শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সভাপতি বিশ্বজ্যোতি চৌধুরী ও জেলা কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ওমর ফারুক নাইম।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বাপন (ডিভিশনাল সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বাংলানিউজ) ‘সভাপতি’ এবং সৈয়দ ছায়েদ আহমদ-কে (মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ) ‘সাধারণ সম্পাদক’ ঘোষণা করে তেরো সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে।
কমিটির অন্যান্যরা হলেন- সহ-সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম (মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি, ঢাকা ট্রিবিউন / বাংলা ট্রিবিউন), সহ-সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন জসিম (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক ইনকিলাব), কোষাধ্যক্ষ এম মুসলিম চৌধুরী (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক দিনের শেষে) ।
নির্বাহী সদস্যরা হলেন- বিশ্বজ্যোতি চৌধুরী (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ইসমাইল মাহমুদ (প্রধান সম্পাদক, সাপ্তাহিক শ্রীমঙ্গল পরিক্রমা), এম ইদ্রিস আলী ((শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক মানবজমিন), স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক আতাউর রহমান কাজল (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি,, মোহনা টিভি এবং বাংলাদেশের খবর), দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, বাংলাদেশ প্রতিনিধি), অনুজ কান্তি দাস (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক ইত্তেফাক), সুমন মিয়া (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, আমাদের নতুন সময়) এবং ফারুক মিয়া (শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, দৈনিক মানবকণ্ঠ) ।
পরিবেশ ও জীববৈচিত্য বিষয়ক নানা সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত সভায় গৃহীত হয়। উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সাল থেকে পরিবেশ বিষয়ক সাংবাদিকদের এ সংগঠনটি পরিবেশ বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

চা শ্রমিকদের মাঝে অনুদানের চেকবিতরণ

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকদের মাঝে অনুদানের চেকবিতরণ করেছেন জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি উপাধ্যক্ষ ড.মো.আব্দুস শহীদ এমপি।
মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় উপজেলার সাতগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে চা শ্রমিকদের জীবন মান উন্নয়ন কর্মসুচির আওতায় ১হাজার ১৫৯টি পরিবারকে ৫ হাজার টাকা করে এককালীন আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি উপস্থিত থেকে এ চেক বিতরণ করেন তিনি।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের যৌথ আয়োজনে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নজরুল ইসলাম, সাতগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিলন শীল, আওয়ামীলীগ নেতা অর্ধেন্দু কুমার দেব, চা শ্রমিক নেতা সিতারাম অলমিক, শ্রীমঙ্গল থানার ওসি আব্দুছ ছালেকসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।
তিনি বলেন, চা বাগানের ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া জন্য শ্রীমঙ্গল উপজেলার প্রত্যেকটি চাবাগানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করে দিয়েছি। আগে এসব চাবাগানগুলোতে একটিও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল না। আর এসব বিদ্যালয়ে বাগানের ছেলেমেয়েরাই চাকুরী পেয়েছে। এই স্কুলগুলো করে দেয়ার কারণে চাবাগানের ছেলে মেয়েরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT