1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
করোনা থেকে কোনমতে বেচে গেলেন তাসিরা বেগম - মুক্তকথা
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১২ অপরাহ্ন

করোনা থেকে কোনমতে বেচে গেলেন তাসিরা বেগম

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ১৭ মে, ২০২০
  • ৩০৯ পড়া হয়েছে

মুক্তকথা সংগ্রহ।।  ৬৮ বছর বয়সী বাঙ্গালী তাসিরা বেগম  করোণা ভাইরাস থেকে সেরে উঠতে সক্ষম হয়েছেন। তাসিরা বেগম থাকেন লণ্ডনের কেমডেন শহরে। তিনি  অর্ধাঙ্গী(A HALF-paralysed) অবস্থায়ই বিগত প্রায় সাড়ে তিন সপ্তাহ আগে কেমডেনের ‘রয়েল ফ্রি’ হাসপাতালে শয্যাসায়ী ছিলেন। এ অবস্থায় হাসপাতালে থাকাকালীনই তার করোণা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয় ধরা পড়ে। খুবই ভেবে দেখার মত অভিনব এক পথে শুধুমাত্র সাধারণ ধারনার উপর ভর করে চিকিৎসা চালিয়ে ডাক্তারগন তাকে করোণা আরোগ্য করে তুলতে সক্ষম হয়েছেন বলে কেমডেনের সাপ্তাহিক ‘কেমডেন জার্নাল’ খবর প্রকাশ করে গত ১০ মে ২০২০ইং।

করোণামুক্ত তসিরা বেগম। ছবি: কেমডেন জার্ণাল থেকে।

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে আরো জানা যায়, ২০১৩ সালে ‘স্ট্রোক’ হওয়ার পর সেই যে তাসিরা বেগম অসুস্থ হয়েছিলেন আর পুরোপুরি সেরে উঠতে পারেননি। এর পর থেকেই ঘর আর হাসপাতালই ছিল তার পরিচিত এলাকা। তিনি হুইলচেয়ার ব্যবহার করে চলাফেরা করেন এখনও। সম্প্রতি আড়াই সপ্তাহ ‘রয়েল ফ্রি’ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ অবস্থায় তার শরীরে করোণা ভাইরাস সনাক্ত হলে তার পরিবারের লোকজন তার সাথে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারছিল না। এ অবস্থায় হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স নিজ বুদ্ধীতে পরিবারের লোকজনের কথাবার্তা শুনা ও তাদের নিজচোখে দেখার লক্ষ্যে তাসিরা বেগমের হাসপাতালের বিছানাকে তাক করে একটি ফোন যোগাযোগ স্থাপন করেন। তাসিরা বেগম কথা বলতে পারছিলেন না। কিন্তু ফোনে প্রিয়জনদের গলার আওয়াজ ও কথাবার্তা শুনতে পারতেন এবং তার জন্য এরকম একটা অবস্থা তৈরী করে দিলে হয়তো তিনি অন্ততঃ করোণা ভাইরাস থেকে সেরে উঠতে পারেন এমন ধারনা থেকেই তার বিছানাকে লক্ষ্য করে একটি ফোনালাপ যোগাযোগ স্থাপন করে দেন নার্স-ডাক্তারগন। একটি পর্দায় ফোনের মানুষকেও তিনি দেখতে পারতেন। এক পর্যায়ে দেখা গেল তিনি তার আপনজনদের গলার আওয়াজ শুনে এবং পর্দায় তাদের ছবি দেখে তিনি অনেকটা হঠাৎ করেই শরীরে শক্তি ফিরে পান। এবং এভাবেই একসময় তিনি করোণা থেকে সেরে উঠতে সক্ষম হন। ফলে তাকে সফলতার সাথে করোণামুক্ত করে ঘরে পাঠাতে সক্ষম হন ‘রয়েল ফ্রি’ হাসপাতাল। তিনি এখন করোণামু্ক্ত আছেন।
উল্লেখ্য যে তার ছেলে ফয়জুর মিয়া স্থানীয় কুইনস ক্রিসেন্ট কম্যুনিটি সেন্টারে কর্মরত আছেন। তিনি এই কম্যুনিটি সমিতির প্রধান কর্মাধ্যক্ষ। তিনিই সংবাদপত্রের কাছে তার মায়ের এ বিষয়টি প্রকাশ করেছেন। সূত্র: সংবাদমাধ্যম

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT