Warning: ftp_fget() expects parameter 1 to be resource, null given in /home/mahfuz/J64A6Q2P/htdocs/muktokotha.com/wp-admin/includes/class-wp-filesystem-ftpext.php on line 146 একটি কই মাছের কাহিনীএকটি কই মাছের কাহিনী – মুক্তকথা
মুক্তকথা প্রতিবেদন॥ কইমাছ ‘কার্প’ গোত্রেরই একটি মাছ। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে বর্ণালী কই পাওয়া যায়। দীর্ঘায়ূ মাছের মধ্যে কই একটি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলীয় দেশ গুলোতে সাধারণতঃ কই মাছ ২৫ থেকে ৩০ বছর বাঁচে। তবে ২০০ শত বছর বেঁচেছিল এমন কই মাছের খবরও রয়েছে মানুষে সংগ্রহে।
জাপানীদের কাছে প্রসিদ্ধ একটি কই মাছের ছবি ও কাহিনী রয়েছে যা কি-না ২২৬ বছর বেঁচেছিল। “হানাকো নামের ওই কই মাছ বিগত ১৯৭৭সালে মারা গিয়েছিল। ‘হানাকো’ একটি জাপানী শব্দ। এর অর্থ বাংলায় দাড়ায় ‘ফুলবালিকা’।
জাপানের মাছ গবেষণাগারে সে কই মাছের জন্ম তারিখ লিখা রয়েছে ১৭৫১সাল। ওই কই মাছের ব্যাপক হিসেব রয়েছে জাপানী মাছগবেষণাগারে। হানাকো’র চামড়ার আংটির মত দাগ গুণে তার বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে। মাছের বয়স এভাবেই নির্ণয় করা হয়ে থাকে।
শেষ জীবনে কই ‘হানাকো’ লালিত-পালিত হয়েছে জাপানের নাগোয়া মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুবিজ্ঞান গবেষণাগারের অধ্যাপক মাসায়োশি হিরো ও ড. কোমেই কোশিহারা এ দু’জনের হাতে। স্বচ্চ পানির একটি পুকুরে আরো ৫টি কই মাছের সাথে ‘হানাকো’র রক্ষনাবেক্ষন করা হতো। হানাকো’র বয়স নির্ধারণের পর অপর ৫টি কই মাছেরও বয়স নিয়ে একবছর গবেষণা করে দেখা গিয়েছিল ওদের প্রত্যেকটি বয়সে শতবর্ষী।
কই মাছের এমন বয়সের বিষয়ে ড. কোমেই কোশিহারা ১৯৬৬সালের ২৫মে জাপানের ‘নিপ্পন হোসো কিওকাই’ রেডিও ষ্টেশনে বিশদ কাহিনী প্রকাশ করেছিলেন। এ সময় ‘হানাকো’র বয়স ছিল ২১৫ বছর এবং ওজন ছিল ৭.৫ কিলোগ্রাম, আরও মাছটি লম্বায় ছিল ৭০ সেন্টিমিটার। কোমেই কোশিহারা তখন রেডিও তে বলেছিলেন যে ‘হানাকো’কে তিনি পেয়েছিলেন তার মায়ের তরপের দাদীমা’র কাছ থেকে।
কই মাছে এমন দীর্ঘায়ূর বিষয়ে গবেষক কোমেই কোশিহারা বলেছিলেন সম্ভবতঃ পানির স্বচ্ছতা ও আদরের সাথে লালন-পালন হতে পারে তার দীর্ঘায়ূর মূল কারণ। সূত্র: অন্তর্জাল থেকে সংগৃহীত
জাপানী কই ‘হানাকো’
সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”
মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। ২৭ বছর বয়সের রাফায়েল স্যামুয়েল তার বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করার পরিকল্পনা করছেন। তার হাস্যকর অভিযোগ – তার অনুমতি না নিয়ে বাবা-মা তার জন্ম দিলেন কেন? (বাকী অংশ দেখুন)