৫৭ সদস্যের ‘ইসলামিক সহযোগীতার সংগঠন'(Organisation of Islamic Cooperation-OIC)-এর এক জরুরী ভার্চুয়েল সভায় তুরস্ক, ফিলিস্তিনী গণমানুষের জন্য আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা কৌশলের আওতায় ‘একটি সশস্ত্র নিরাপত্তা বাহিনী’ গঠনের বিষয়ে সমর্থন জানিয়েছে। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসগ্লু গত রোববার ১৬মে ‘ওআইসি’র ওই ভার্চুয়েল সভায় বলেন যেহেতু ইসরাইল গত ৭দিন ধরে ক্রমাগত অবরুদ্ধ গাজায় ফিলিস্তিনীদের উপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, যেখানে এ মূহুর্ত পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ১৮১জন তার মধ্যে ৫২টি শিশু রয়েছে; এ অবস্থায় ফিলিস্তিনীদের সহায়তায় একটি আন্তর্জাতিক সশস্ত্র সহযোগীতা বাহিনী দাড় করানো সময়ের দাবী হয়ে উঠেছে।

তিনি বলেন, এ সহযোগীতা অবশ্যই হবে ফিলিস্তিনীদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য। এ লক্ষ্যে অর্থসহ সামরিকভাবে একটি ‘আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী’ গড়ে তুলতে হবে। মন্ত্রী মেভলুত আরো জানান যে এমন ধরনের কিছু গঠনের উল্লেখ আছে জাতিসংঘের ২০১৮সালের সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবনায়।

তিনি আরো বলেন, ফিলিস্তিনীদের জন্য একতা ও দৃঢ়তা দেখানোর এখনই সময় এবং তুরস্ক প্রয়োজনীয় যেকোন ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, ইসরাইল যুদ্ধাপরাধের দায়ে দায়ী। আন্তর্জাতিক ফৌজদারী আদালতকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।