সংস্কৃতি
ভিন্নদেশ
বাংলাদেশ
স্বাস্থ্য
একটি সমঝোতা স্বাক্ষর
মৌলভীবাজার এ্যাথলেটিক্স একাডেমির একজন সদস্য ও একাডেমির কোচ’এর মধ্যকার বিবাদ এবার নিষ্পত্তি হয়েছে। জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদকের বাড়ীতেই আয়োজিত এক বৈঠকে এই নিষ্পত্তিতে পৌঁছানো হয়।
মৌলভীবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নিচে প্রেসবিজ্ঞপ্তিটি হবহু তুলে দেয়া হলো-
বিশাল মনকাড়া শিল্পসৌকর্য্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মদিনা মসজিদ
বাংলাদেশ
বিনোদনের নানা রূপ
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নির্বাচন জেতার পর সম্ভবতঃ পাকিস্তানের কিছু রাজনৈতিক অনুসারী কোন এক যুবতীর এমন নেংটা নৃত্যের আয়োজন করেন। ভিডিওটি দেখেই বুঝা যায় এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে তৈরী করা হয়েছে। নতুবা এমন ন্যাংটা নাচের আয়োজনের কারণ কি শুধুই লাম্পট্য? অবশ্যই না। এখানে অবশ্যই কিছু মানুষের মূলগত কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে। নাচের এমন আয়োজন গোপনে হতে পারে। কিন্তু ভিডিও করে গণমাধ্যমে প্রকাশ করায় স্পষ্টই বুঝা যায়, নিশ্চয়ই কোন না কোন উদ্দেশ্য রয়েছে। ভিডিওখানা দেখে বুঝার উপায় নেই এটি পাকিস্তানের না-কি ভারতের। তবে গানের কথায় পাকিস্তান শব্দটি রয়েছে এবং গানে উচ্চারিত হতে শুনা যায়। যেখানেরই হোক না কেনো এটি যে খুব একটি সুস্থতার পরিচায়ক নয় তা নির্দ্বিধায় বলা যায়। একজন বান্ধব জানালেন, উদ্দেশ্য কিছুই না স্রেফ গুগলের বিজ্ঞাপন প্রাপ্তি! বিজ্ঞাপন তারা পেয়েছেন কি-না আমাদের আর জানার সৌভাগ্য হয়নি। অর্থ উপার্জনের জন্য মানুষ কেমন হারে নিজের সংস্কৃতি থেকে বিচ্যুৎ হতে পারে ভিডিওখানা তারই একটি উপভোগ্য প্রমান। এ ছাড়াও নারী দেহের এমন কামরূপে উপভোগকেই মনে হয় অনাচার বলে। যেখানেই হোক এমন অনাচারটি ঘটেছে। কেউ আটকাতে যে পারেননি এটিই সত্য। নারীদের আমরা কি নমুনায় দেখতে চাই ভিডিও খানা তারও কিছুটা আভাস দেয়। সে নীতি হোক বা নীতিনৈতিকতাহীন হোক। যারা ভিডিওখানা তৈরী করেছেন তাদের আত্মিক উদ্দেশ্য সঠিকভাবে বুঝা খুবই কঠিন। তবে বিগত পাকিস্তানী নির্বাচনের বেশ পরে কে বা কারা এটি আমাদের কাছে পাঠান। হয়তো তাদের উদ্দেশ্য ভারত বা পাকিস্তানকে একটু হাস্যকর হিসেবে তুলে ধরা। আমরা শুধু পাঠক সকলের সাথে এর মর্মে পৌঁছার লক্ষ্যে এখানে পত্রস্ত করলাম। হয়তো অনেকেরই কিছুটা সাময়িক বিনোদনের উৎস হলেও হতে পারে।