1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
গুপ্তচরদের হ্ত্যার মধ্য দিয়ে চীনারা সিআইএ-র গুপ্তচরীকে আঁতুর বানিয়ে দিয়েছে - মুক্তকথা
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন

গুপ্তচরদের হ্ত্যার মধ্য দিয়ে চীনারা সিআইএ-র গুপ্তচরীকে আঁতুর বানিয়ে দিয়েছে

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : সোমবার, ২২ মে, ২০১৭
  • ৬০৫ পড়া হয়েছে

হারুনূর রশীদ [৩]

নিউইয়র্ক টাইম থেকে অনুদিত।। বিশ্বাস করা হয় ওই লোকই দায়ী সব গোপন তথ্য প্রকাশ হয়ে যাবার জন্য। তাকে গ্রেপ্তার করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যসামগ্রী সংগ্রহ সম্ভব হয়ে উঠেনি। একজন প্রাক্তন ও একজন বর্তমান কর্মরত কর্মি জানান ওই ব্যক্তি বর্তমানে একটি এশিয়ান দেশে বসবাস করছেন।
কতক প্রাক্তন কর্মকর্তা বলেন, নিজেদের ভেতরের কাউকে সন্দেহ করার পেছনে অবশ্য যথেষ্ট কারণ ছিল সেই সময়। প্রাক্তন দু’জন কর্মকর্তার মতে ওই সময়ই, চৈনিক গুপ্তচরেরা তাইওয়ানে জাতীয় নিরাপত্তা এজেন্সীর কড়া নজরে রাখা সন্দেহভাজন একজন আমেরিকানের বিষয়ে তাইওয়ানিজ গোয়েন্দা তথ্যে অনুপ্রবেশ করে একটি আপোসরফা করেছিল। বেইজিং সবসময়ই তাইওয়ানকে তাদের একটি অংশ হিসেবে দাবী করে। কর্মকর্তা ও আদালতের নথি বলে- ওই সময়ই, জাতীয় নিরাপত্তা এজেন্সির ভাড়াকরা নলদারায় [‘পাইপ লাইনে’] চীনাদের হয়ে কাজ করছে এমন লোক সিআইএ আবিষ্কার করে। কিন্তু সিআইএ-র উঁচু মানের চর-শিকারী মার্ক কেলটন অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ে বিষয়টি প্রতিহত করেন। সিআইএ কর্মকর্তা ব্রিয়ান জে. কেললে, যাকে ১৯৯০সালে ভুল করে রুশিয়দের গুপ্তচর বলে এফবিআই সন্দেহ করে সেই ব্রিয়ান জে. কেললে’র সাথে ঘনিষ্ট বন্ধুত্ব ছিল মার্ক কেলটনের। ফলে আসল বিশ্বাসঘাতক মিঃ হানসেন সজাগ হয়ে যান। সভায় চীন কাহিনী আসলেই মিঃ কেলির দূর্ব্যবহারের কথা মিঃ কেলটন প্রায়ই উল্লেখ করতেন। প্রাক্তন সহযোগীরা বলেন, তিনি লোহার মত শক্ত সাক্ষী ছাড়া কাউকেই অভিযুক্ত করতে চাইতেন না। যারা তিলসূত্র প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তারাই প্রকারান্তরে আমেরিকান বাণিজ্য সম্ভার নোংরা এলোমেলো গণ্যকরে ক্ষতির সন্মুখীন করালেন ঠিক এমনি সময়ে চীনারা আমেরিকার গুপ্তচরির কাজকর্ম সংগ্রহ ও প্রকাশে অধিকতর তৎপর ও কৌশলি হয়ে উঠে। কতিপয় এফবিআই এজেন্ট বিশ্বাস করতে থাকেন যে, বেইজিং-এর সিআইএ বিষয়ে নাড়া-চারাকারীরা সব সময় একই কেন্দ্র ও রাস্তাকে ব্যবহার করে যোগাযোগ করে থাকেন। যা চীনাদের অতন্দ্র নজর রাখার বিশাল কর্মযজ্ঞে আমেরিকানদের নজরদারী ধরা পড়ে যায়।
একজন প্রাক্তন কর্মি বলেন, আমাদের কিছু কর্মি তাদের খবরদাতাদের সাথে একটি রেস্তোরাঁয় মিলিত হতেন যেখানে চীনা এজেন্টরা কানপেতে শুনার যন্ত্র লাগিয়ে রাখে। এমন কি ওই রেস্তোরাঁর কাজের লোকও চীনাদের গুপ্তচরির পক্ষে কাজ করতো।
এই অসতর্কতা, গোপন ও ঢেকে রাখা যোগাযোগ চ্যানেল ধরা পড়ে যাবার সম্ভাবনাকে দ্বিগুন করে, যদিও সব নয় তবে ওই উদাও হয়ে যাওয়া কিংবা মৃত্যুমুখে পতিত হওয়া ঘটনাগুলি অনেকটাই, বলেন একজন প্রাক্তন কর্মকর্তা। এজেন্সির কতিপয়, সুনির্দিষ্টভাবে যারা গুপ্তচরির এই জাল গড়ে তুলেছিলেন তারা প্রতিহত করেন সেই সূত্রপথের এবং বিশ্বাস করেন যে তারা সিআইএ-র ভেতরের কোন্দলের মাঝপথে পড়ে গিয়ে ধরা পড়েন।[শেষ আগামীতে]

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT